বাড়ির মালিক মহিউদ্দীনের বরাত দিয়ে জান্নাতুল নাঈম জানান, চাচার বাড়ির সামনে প্রাচীরটি বেশ পুরাতন হওয়া তা ভেঙে নতৃুন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ জন্য রবিবার সকালে প্রাচীর ভাঙার কাজ শুরু করলে শ্রমিকরা প্রথমে একটি সাপের বাচ্ছা দেখতে পায়। পরে সেখানে সাপের অনেকগুলো ডিম দেখতে পেয়ে তারা সাপুড়ে ডেকে আনেন। সাপুরে একে একে দুটি বড় সাপ সহ মোট ৪৫ টি সাপ উদ্ধার করতে সক্ষম হন। নাঈম আরো জানান, সাপগুলো স্থানীয় বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিএম শোকর আলী জানান, আমাকে ইউপি সদস্য জানিয়েছে, সাপ দেখতে বিভিন্ন যায়গা থেকে শত শত মানুষ ভিড় করেন।
সাপগুলো স্থানীয় বন বিভাগের কাছে দেয়ার কথা বলেছি।