পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৫ ও ১৫ নম্বর পোল্ডারের শ্যামনগর উপজেলার নওয়াবেঁকী শাখায় কর্মরত উপ সহকারী প্রকৌশলী সাজ্জাদুল হক এখন নিজেই সাব ঠিকাদার বলছে অনেকেই নামছে কয়েক কোটি টাকার মিশনে। সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নওয়াবেঁকী শাখার দায়িত্বরত এসও সাজ্জাদুল হক নেমেছে কোটি টাকার মিশনে সাথে রয়েছে অফিস কার্যসহকারী সিরাজুল ইসলাম বিগত দিনে গাবুরা ইউনিয়নে মেগা প্রকল্পের ১০০০ হাজার
কোটি টাকার বাজেটে। ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মেগা প্রকল্পের কাজ পরিচালনা হলেও ৮ থেকে ১০ টি প্যাকেজের দায়িত্বে রয়েছে এসও সাজ্জাদুল হক। তথ্য অনুসন্ধানে জানা গেছে পানি উন্নয়নের বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী সাজ্জাদুল হক ওপর মহল ম্যানেজ করে দীর্ঘদিন শ্যামনগরের নওয়াবেঁকী শাখায় কর্মরত রয়েছে।কারণ ৫ ও ১৫ নম্বর পোল্ডারে প্রচুর বেড়ীবাঁধ সংস্কার বাজেট ছিল আর এই সুযোগ হাতছাড়া না করে ঠিকাদারদের চাপ দিয়ে নিজেই সাব ঠিকাদারির দায়িত্ব পালন করেছেন আয় করেছেন কোটি কোটি টাকা।সংস্কার করা বেড়ীবাঁধ সদ্য বছরে ভাঙ্গন সৃষ্টি হয়ে বিলীন হয়েছে নদীর জোয়ারে
বলছি উপসহকারী প্রকৌশলী নওয়াবেঁকী শাখার দায়িত্বরত এসও সাজ্জাদুল হকের কথা সম্ভবত ২০১৭ সালের শেষ দিকে শ্যামনগর উপজেলার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নওয়াবেঁকী শাখা জয়েন্ট করে সেখান থেকেই তার রাম রাজত্ব শুরু হয় অফিস সহায়কদের নিয়ে তার সাব ঠিকাদারী ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক কিছু লেবার সরদার বলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের এসও দুই থেকে তিন বছরের বেশি কেউ থাকেনা। কিন্তু এনাকে দেখছি ৬ থেকে ৭ বছর রয়ে গেল কারণ কি। তবে গাবুরা ইউনিয়নে মেগা প্রকল্পের ১০০০ কোটি টাকার কাজেই তার জন্য রাম রাজত্ব চলছে এমনও মিশনে রয়েছে ৮ থেকে ১০ টা প্যাকেজে কাজ করলে প্রায় ১০ কোটি টাকা নিজেই ভোগ করতে পারবে। সহযোগী হিসেবে রয়েছে অফিস কার্য সহকারী সিরাজুল ইসলাম। সিরাজুল ইসলাম অফিস বাদ দিয়ে সাব ঠিকাদারের কাজ করে কোটি টাকার মালিক হয়েছে শুধু তাই নয় বিলাসবহুল বাড়ির কাজও শুরু করেছে। ২০২২ সালে গাবুরা ইউনিয়ন থেকে এস ও সাজ্জাদুল হক এর বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ হয়েছিল। তারপরও থেমে থাকেনি এই এসও’র দুর্নীতিএ বিষয়ে শ্যামনগর উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নওয়াবেঁকী শাখার এসও’র ব্যবহৃত ফোনে ২ টা ৩৯ মিনিটে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি
বিস্তারিত তথ্য অনুসন্ধানে রিপোর্ট চলমান