শ্যামনগরে প্রতারক ভূমি দস্যু মোকসেদ আলী মেয়ে আসমা খাতুন পুলিশ এর হাতে আটক। তার বিরুদ্ধে রয়েছে ছেলেদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে টাকা আদায় ও সাধারণ মানুষের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ রয়েছে। ৩১ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে শ্যামনগর থানা পুলিশ কমকর্তা সহ সঙ্গীয় ফোর্স আসমা খাতুন কে আটক করে।
যানা গেছে নকিপুর গ্রামের
মোঃ আঃ বারেক গাজী (মুক্তিযোদ্ধা), ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখ মোঃ রহমত আলী গাজী, পিং- মোঃ মোকছেদ আলী গাজী, মোঃ মোকছেদ আলী গাজী পিং- ছকিমুদ্দিন গাজী, আছমা খাতুন, জং- আতাউর রহমান, সর্ব সাং- নকিপুর, সহ ৬ জনের বিরুদ্ধে শ্যামনগর থানায় অতিশয় দুর্দান্ত, ডাঙ্গাবাজ, পরসম্পদলোভী, লাঠিয়াল ও সন্ত্রাসী ব্যক্তিবর্গ বলে মারা মারির অভিযোগে মামলা করে। কোট অবমাননার কারনে অরেন্ট হয় বলে নিশ্চিত করে থানা পুলিশ। মোকছেদ আলী ও তার পরিবারের ছেলে, মেয়ে ও জামাই দের বিরুদ্ধে রয়েছে বিস্তার অভিযোগ।
শ্যামনগরে উপজেলা বাস্তহারালীগের সভাপতি, উপজেলা কৃষি খাস জমি বন্দোবস্তো বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য পরিচয়ে ভূমিদস্যু, প্রতারক মোঃ মোকছেদ আলী ও তাঁর চাঁদাবাজ পুত্র রহমত আলী জামাতা একাধিক হত্যা মামলার আসামী ছাবের মিস্ত্রী গং দের বিরুদ্ধে অসহায় নারী-পুরুষদের কাছ থেকে জমি ও ঘর দেওয়ার নাম করে টাকা আদায় পূর্বক আত্মসাৎ করার অভিযোগ রয়েছে।
মোঃ আঃ বারেক গাজী (মুক্তিযোদ্ধা), বলেন,
আসমা খাতুন গত ৫ আগষ্ট ২৪ তারিখ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশ ত্যাগের দিন এর ঘটনায় ৪৮ জনকে আসামি করে একটা মিথ্যা মামলা করেছে, প্রতিহিংসা মূলক আমাকে সহ আমার পরিবারের ৩ জনকে আসামি করে। ঐ মামলায় ৪০ জনের বেশি ঐ ঘটনার সাথে জড়িত ছিলনা। এই মামলায় এক জন ছিলো জেলখানা, এক জন দেশের বাইরে, দুই জন সরকারি চাকরি জিবি, এবং অধিকাংশ বাইরের মানুষ তাদের হয়রানি করছে, সামাজিক ভাবে সভাপতি পূর্ণ করার জন্য মিথ্যা মামলা করে, এ প্রতারকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি কামনা করি।