মাছের দেহে মাইক্রো প্লাস্টিক নামক জীবাণু পেয়েছপ বিজ্ঞানীরা। ওয়ান টাইম প্লেট গ্লাসেএই জীবানুর কারন বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ওয়ান টাইম প্লেট গ্লাস পানিতে ফেলার পরে মাসে বই প্লেট গ্লাস ঠুকরে ঠুকরে খেয়ে যার ফলে মাছের মাইক্রো প্লাস্টিক নামক জীবাণু তৈরি হয়। মাইক্রোপ্লাস্টিক ফাঁকা মাছের দেহে মাছ মানুষের ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। মাইক্রোপ্লাস্টিক তো মাছের ক্যান্সার আক্রান্ত হয় যার ফলে বিভিন্ন প্রজাতির মাসের প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পায় ফলে মাছের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এ বিষয়ে জন স্বচেতনার জন্য শ্যামনগরের ভেটখালী বাজারে সাধারন মানুষের মাঝে আলোচনা রাখেন পশ্চিম সুন্দরবনের কৈখালী স্টেশন কর্মকর্তা সজল কুমার দ্বীপ। তিনি বলেন বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্লাস্টিকের অন টাইম প্লেট গ্লাস ব্যাবহার করার পরে নদী ফেলা হয়। ঐ প্লেট গ্লাস নদী পানিতে ভেসে যেয়ে সুন্দর বনের মাছে ঠুকরে ঠুকরে খায়। মছে ঐ প্লাস্টিক খাওয়ার ফলে মাছের দেহে মাইক্রো প্লাস্টিক জীবানু তৈরী হয় তখন মাছের প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পায়। যার কারনে এই ভরা মৌসুমেও পারসে চিংড়ী সহ বিভিন্ন প্রজাতীর মাছের যে পরিমান পোনা দেখা যেতো তা এখন অনেকাংশে কমে গেছে। তিনিনআরও বলেন ঐ মাছ মানুষে খেলে ক্যান্সার সহ অন্যান্য মরন ব্যাধীতে আক্রান্ত হতে পারে। প্লাস্টিকের প্লেট গ্লাসের বদলে কাগজের তৈরী প্লেট গ্লাস ব্যাবহার করার উপর গুরুত্ব আরোপ করে তিনি বলেন জীবন বাচাতে বিভিন্ন অনুষ্টানে দ্রুত পচনশীল কাগজে প্লেট গ্লাস ব্যাবহার করতে হবে। আর যে সব অনুষ্টানে প্লাস্টিকের প্লেট গ্লাস ব্যাবহার করা হয় তা পানিতে ফেলা যাবে না। বরং ঐ গুলো পুড়িয়ে দিতে হবে। মতবিনিময়ে নয়াডাক সম্পাদক হুমায়ুন কবির, নির্বাহী সম্পাদক নূরনবী ইসলাম ইমন সহ স্থানী ভেটখালী বাজারের ব্যাবসায়ী ক্রেতাগন উপস্থিত ছিলেন।